1. banglargorjonbd@gmail.com : bgadminp :
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ফরিদপুর জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হলেন শামসুল - Banglar Gorjon - বাংলার গর্জন
শনিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৪, ০৪:৩১ অপরাহ্ন
বেক্রিং নিউজঃ
আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) ‘তুমি কে, আমি কে, রাজাকার রাজাকার’ স্লোগানে ফের প্রকম্পিত ঢাবি শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দেড় শ ছাড়িয়েছে, নতুন আরও ১০ হত্যা মামলা আসাদুজ্জামান নূর ও মাহবুব আলী গ্রেপ্তার ট্রাম্পের গলফের মাঠেই গুলি, অস্ত্রসহ একজন আটক ‘গত ১৬ বছরের ঐক্যকে অটুট রাখতে হবে’ স্বাধীন হয়েছি, কিন্তু নাগিনেরা চক্রান্ত চালিয়ে যাচ্ছে : মির্জা ফখরুল বক্তব্য দিচ্ছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর কামালপুত্রের হাজার কোটি টাকা শক্তিশালী গণতন্ত্র গড়ে তুলতে আমাদের এখনো অনেক দূর এগোতে হবে: তারেক রহমান তারা হায়েনার মতো লুকিয়ে আছে, যেকোনো সময় আক্রমণ করবে: মির্জা ফখরুল নেতাকর্মীদের জরুরি নির্দেশনা দিলো আওয়ামী লীগ

বিজয় শপে পছন্দের পণ্য কিনুন যেকোনো সময়

বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ফরিদপুর জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হলেন শামসুল

Reporter Name
  • Update Time : রবিবার, ৪ অক্টোবর, ২০২০
  • ৩৩৪ Time View
ফরিদপুর
শামসুল হক ওরফে ভোলা মাস্টারসংগৃহীত

ফরিদপুরে আওয়ামী লীগ প্রার্থী শামসুল হক ওরফে ভোলা মাস্টার বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। রোববার ফরিদপুর জেলার জ্যেষ্ঠ নির্বাচন কর্মকর্তা নওয়াবুল ইসলাম এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপনে স্বাক্ষর করেন।

নওয়াবুল ইসলাম বলেন, চেয়ারম্যান পদে উপনির্বাচনে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন ছিল শনিবার। ওই দিন এই পদে শামসুল হক একক প্রার্থী থাকায় তাঁকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

গত ২৩ সেপ্টেম্বর মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিনে শামসুল হক ছাড়া দুজন মনোনয়নপত্র জমা দেন। ওই দুজন হলেন বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী মৎস্যজীবী দলের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক সেলিম মিয়া ও সরকারি ইয়াছিন কলেজের সাবেক উপাধ্যক্ষ মো. আবদুল আজিজ। এরপর ২৬ সেপ্টেম্বর মনোনয়নপত্র বাছাইকালে সেলিম মিয়ার মনোনয়নপত্রটি বাতিল হয়ে যায়। আর স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আবদুল আজিজ ২৮ সেপ্টেম্বর তাঁর মনোনয়নপত্রটি প্রত্যাহার করে নেন।

এর অগে ২০১৬ সালের ডিসেম্বর মাসে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি লোকমান হোসেন মৃধা। গত ১০ জুলাই করোনায় আক্রান্ত হয়ে ঢাকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। এতে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের পদটি শূন্যটি হয়েছিল।

জেলা নির্বাচন কার্যালয় সূত্র জানায়, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদে উপনির্বাচন হওয়ার দিন ধার্য ছিল আগামী ২০ অক্টোবর। শনিবার ছিল এই নির্বাচনে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন। ওই দিন শামসুল হক এই পদে একক প্রার্থী থাকায় তাঁকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত ঘোষণা করা হয়।

এর আগে লোকমান হোসেন মৃধাও বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছিলেন। ওই নির্বাচনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন শামসুল হক। তবে বাছাইকালে শামসুলের মনোনয়নপত্রটি বাতিল হয়ে যায়।
শামসুল হক বর্তমানে জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য। এর আগে তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ছিলেন। বর্তমানে তাঁর বয়স ৭১ বছর। তিনি ফরিদপুর সদরের চরমাধবদিয়া ইউনিয়নের কসিমউদ্দীন ব্যাপারীর ডাঙ্গী গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। ছয় ভাই-বোনের মধ্যে তিনি সবার বড়।

শামসুল হক বলেন, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়ার মাধ্যমে তিনি আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হন। ১৯৮৫ সালে তিনি জেলা আওয়ামী লীগের আইনবিষয়ক সম্পাদক নির্বাচিত হন। ২০০৬ সালের কাউন্সিলে তিনি জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি নির্বাচিত হন। তিনি আরও বলেন, ‘জনগণের অনেক প্রত্যাশা আমার কাছে, জেলা পরিষদের কাছে। তবে আমার কাজ হচ্ছে জেলা পরিষদের সম্পদের সর্বোচ্চ ব্যবহার করে সততার সঙ্গে জেলার সর্বোচ্চ উন্নয়নে ভূমিকা রাখা।’

 

“অসত্যের কাছে নত নাহি হবে শির, ভয়ে কাঁপে কাপুরুষ লড়ে যায় বীর”

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

বিজয় শপে পছন্দের পণ্য কিনুন যেকোনো সময়

সামাজিক ও সাংবাদিক নির্যাতন প্রতিরোধ কল্যান সংস্থা

“অসত্যের কাছে নত নাহি হবে শির, ভয়ে কাঁপে কাপুরুষ লড়ে যায় বীর”

Categories

© বাংলার গর্জন কর্তৃক সর্বস্বত্ত্ব সংরক্ষিত  ©
Theme Customized BY WooHostBD