1. banglargorjonbd@gmail.com : bgadminp :
ময়মনসিংহ মেডিকেলে তৃতীয়বারের মতো চালু হলো ক্যাথল্যাব - Banglar Gorjon - বাংলার গর্জন
মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৩:০২ পূর্বাহ্ন
বেক্রিং নিউজঃ
ড. ইউনূসকে সশস্ত্র বাহিনী সর্বতোভাবে সহায়তা করবে ‘আমাদের ঘাড়ে এক মাথাই ছিল’—শেখ হাসিনাকে সমর্থন দেওয়া নিয়ে ব্যবসায়ী নেতা বাংলাদেশ অস্থিতিশীল হলে ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল, মিয়ানমারেও প্রভাব পড়বে বিশ্ব সংবাদমাধ্যমে বাংলাদেশ ইতিহাসের বদলার মুখে শেখ হাসিনা সরকারের ওপর দ্রুত আস্থা ফিরিয়ে আনা গুরুত্বপূর্ণ: ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে ড. ইউনূস জীবন্ত কিংবদন্তি ড. ইউনূস আমাদের অহংকার: জি এম কাদের দেশবাসীর উদ্দেশে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বার্তা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে শেখ হাসিনার ‘দালাল’ কাউকে মেনে নেবে না বিএনপি ছাত্রদের ঢাল হিসেবে ব্যবহার করেছে জামায়াত-বিএনপি : প্রধানমন্ত্রী আগস্টের প্রথম দিনে আ.লীগ সহযোগীদের নানা কর্মসূচি

বিজয় শপে পছন্দের পণ্য কিনুন যেকোনো সময়

ময়মনসিংহ মেডিকেলে তৃতীয়বারের মতো চালু হলো ক্যাথল্যাব

Reporter Name
  • Update Time : শনিবার, ৯ এপ্রিল, ২০২২
  • ১৬৯ Time View

স্টাফ রিপোর্টার:ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ফের চালু করা হয়েছে ক্যাথল্যাব। এখন থেকে এই হাসপাতালেই রক্তনালীর ব্লক নির্ণয়, রিং পরানো ছাড়াও পেসমেকার লাগানোসহ শিশুদের জন্মগত হৃদরোগ নির্ণয় করা যাবে।বুধবার (৬ এপ্রিল) রাত ১০টার দিকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. তারিকুল ইসলাম খান ওয়াসিম জাগো নিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নাছির উদ্দিন ময়মনসিংহ মেডিকেলের পরিচালক থাকার সময় ২০২০ সালের ১৫ মার্চ ক্যাথল্যাব স্থাপন করা হয়। এর তিনদিন পর ১৮ মার্চ দেশে করোনা শনাক্ত হওয়ার পর ক্যাথল্যাব বন্ধ হয়ে যায়।

তিনি আরও বলেন, এরপর ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ফজলুল কবির পরিচালক হিসেবে যোগদান করার পর ২০২১ সালের ২৮ মার্চ ক্যাথল্যাব আবারও চালু করা হয় এবং সময়ই আমিই প্রথম ময়মনসিংহ অঞ্চলে ৬ জনের এনজিওগ্রাম করি। এরপর দিন থেকে আবারও সরকার লকডাউন ঘোষণা করায় ক্যাথল্যাবের কার্যক্রম স্থবির হয়ে পরে।তৃতীয়বারের মতো গত ৫ এপ্রিল (মঙ্গলবার) পুনরায় ক্যাথল্যাব কার্যক্রম চালু হয়। ওই দিন বীর মুক্তিযোদ্ধাসহ ১২ জন রোগীর এনজিওগ্রাম করানো হয়। তাদের মধ্যে তিনজনের হার্টে ব্লক ধরা পড়ায় তাদের রিং পরানো হয়। রোগীরা সবাই সুস্থ আছেন।

তিনি আরও বলেন, বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চল ছাড়াও সিলেট, সুনামগঞ্জ, রৌমারী, কুড়িগ্রামসহ প্রায় দুই কোটি মানুষের চিকিৎসা সেবার অন্যতম ভরসাস্থল এই হাসপাতাল। এই হাসপাতালের হৃদরোগ বিভাগে ৫০ শয্যার বিপরীতে প্রতিদিন দুই শতাধিক রোগী ভর্তি থাকেন। জটিল রোগীদের ঢাকায় স্থানান্তর করার সময় নেওয়ার পথেই ঘটে প্রাণহানি। তবে এখন থেকে আশার কথা হলো, হাসপাতালেই রক্তনালীর ব্লক নির্ণয়, রিং পরানো ছাড়াও পেসমেকার লাগানোসহ শিশুদের জন্মগত হৃদরোগ নির্ণয় করা যাবে।

“অসত্যের কাছে নত নাহি হবে শির, ভয়ে কাঁপে কাপুরুষ লড়ে যায় বীর”

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category

বিজয় শপে পছন্দের পণ্য কিনুন যেকোনো সময়

সামাজিক ও সাংবাদিক নির্যাতন প্রতিরোধ কল্যান সংস্থা

“অসত্যের কাছে নত নাহি হবে শির, ভয়ে কাঁপে কাপুরুষ লড়ে যায় বীর”

Categories

© বাংলার গর্জন কর্তৃক সর্বস্বত্ত্ব সংরক্ষিত  ©
Theme Customized BY WooHostBD